top of page

মিউ ব্লগ

বিলাই সমস্যার সমাধান

নতুন বিড়াল পুষছেন তাই বুঝতে পারছেন না কি করবেন? আশেপাশের মানুষকে জিজ্ঞেস করলে কোন সাহায্য তো  তো করছেই না, উল্টো হাসাহাসি করছে? ইন্টারনেটে খুঁজেও অভিজ্ঞ লোকের পরামর্শ পেতে বেগ পেতে হচ্ছে? খুব কষ্টে যুদ্ধ করে বাঁচিয়ে রাখার পরও অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে? দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই। এই ব্লগে একবার চোখ বুলালেই বিড়াল সংক্রান্ত সব সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন সহজেই। নিচের বাটনগুলো লক্ষ্য করুন, এবং যা সম্পর্কে জানতে চান তার উপর ক্লিক করুন। এরপর সয়ংক্রিয়ভাবে আপনার প্রশ্নের উত্তর সংবলিত ব্লগটি ওপেন হবে। পড়ুন, পড়া শেষে এই মেনুতে ফিরে আসতে চাইলে উপরে ডান কোণায় Home বাটনে ক্লিক করুন।

Search

বিড়ালকে সঠিক স্থানে টয়লেট করতে শেখান- পটি ট্রেইনের উপায়

বিড়াল নিয়ে সবার আগে প্রথম যে সমস্যায় আপনাকে পড়তে হবে, তা হচ্ছে পটি ট্রেইন করানো। পটি ট্রেইন না করানো হলে বিড়াল ঘরের নানান জায়গায় টয়লেট করবে, যা কিনা প্রচুর সমস্যার কারণ হবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, বিড়াল জন্মগত ভাবে পরিচ্ছন্ন প্রানী, তাই তাদের পটি ট্রেইন করা খুবই সহজ।


০১। একটি প্লাস্টিকের ডিশ, বোল, বা চারকোণা ট্রে নিন। এরপর এতে লিটার স্যান্ড বা বালি দিয়ে দিন।


০২। খাওয়ার পরপর বিড়ালকে এই বালির ট্রে তে বসিয়ে দিন।


০৩। চলে গেলে আবার নিয়ে এসে বসান। আবার চলে গেলে আবার এনে বসান। কয়েকবার এমন করলেই হবে।


০৪। ব্যাস, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ট্রেইনিং এর জন্য এতটুকুই যথেষ্ট। এরপর যখন তার টয়লেট চাপবে তখন সে নিজেই এখানে এসে টয়লেট করবে।





০৫। এরপরো যদি এদিক সেদিক টয়লেট করে, তাহলে তার টয়লেট তুলে এনে ওর বালির ট্রেতে এনে রাখুন। হিসু হলে টিস্যু দিয়ে টিস্যুটা বালির ট্রে তে রাখুন। যেসব জায়গায় টয়লেট করেছে সেগুলা ভিনেগার দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার ০৩ নম্বরের স্টেপ ফলো করুন।বিড়াল সাধারণত খাওয়ার পরই পটি করে, তাই খাবার পরেই চেষ্টা করা উত্তম। একবার যদি সে বালির ট্রে তে পটি করে, তাহলে আর কোনদিন কোন সমস্যা করবে না, সবসময় অইখানেই করবে।


০৬। একই পদ্ধতি অনুসরণ করে কমোডেও পটি ট্রেইন করানো যায়। কিন্তু এতে সময় বেশি লাগে। এক্ষেত্রেও ওর টয়লেট অল্প একটু নিয়ে বাথরুমে রাখুন। খাওয়া শেষে ওকে বাথরুমে আটকে রাখুন, টয়লেট করলে এরপর বের করুন।





০৭। বালির পরিবর্তে লিটার স্যান্ড কিনে নিতে পারেন। অনলাইনে অনেক জায়গায় লিটার স্যান্ড সেল হয়, গুগলে সার্চ দিলেই পাবেন। লিটার স্যান্ডের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এগুলো সাগুর মত দানাদার, হিসু বা হাগু করলে দ্রুত পানি শুষে নেয় ও দলা বেধে যায়। ফলে গন্ধ হয় না। ছাকনি দিয়ে দলা বাধা অংশগুলো ফেলে দিলেই আর কোন সমস্যা নেই।





০৮। চারিদিকে বালি ছড়ালে নিচের ছবির মত বাক্স বানিয়ে নিতে পারেন, এরপর বাক্সের ভিতর লিটার ট্রে রাখুন। বাক্সের প্রবেশপথে পাপোশ দিয়ে রাখুন। এতে বালি পাপশে আটকে যাবে। আগে ভালোমত ট্রেইন করে তারপর এই প্রোসেস আসতে হবে। আর বাক্সের মুখ খোলা রাখবেন যাতে ভেতরটা অন্ধকার না হয়।






১,৮০০ views০ comment

Recent Posts

See All

Comments


Home: Blog2

 পোষা বিড়াল নিয়ে সমস্যায় আছেন?  

Home: GetSubscribers_Widget

CONTACT

Your details were sent successfully!

Dog in His Bed
Home: Contact
bottom of page